চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
চুলের যত্নে কারি পাতা ব্যবহার করুন। আপনার কি ধীরে-ধীরে চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে
এবং টাক বেরিয়ে যাচ্ছে। একটি পন্থা অবলম্বন করলে ঘন হয়ে উঠতে পারে চুল। সেটি
হচ্ছে কারি পাতা। টাক ওয়ালাদের দুশ্চিন্তার দিন শেষ। কারি পাতার ব্যবহার জানতে পুরো কনটেন্টি পড়ুন।
ঘন চুল না হওয়ায় অনেকে দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়ে রয়েছে। অথচ বিশেষজ্ঞরা
বলছে হাতের কাছে রয়েছে এর সমাধান। কারি পাতার সাথে কিছু উপকরণ মিশিয়ে
ব্যবহার করলে ঘন হবে আপনার চুল বিস্তারিত নিচে বলা হলো।
সূচিপত্রঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
- চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
- কারি পাতার সাথে, মেথি পাতা মিশিয়ে ব্যবহারের নিয়ম
- চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার-টকদই ও কারি পাতা
- কারি পাতা ও নারিকেল তেল ব্যবহারের নিয়ম
- পেঁয়াজ ও কারি পাতায়, চুলের যত্নে কারিপাতার ব্যবহার
- চুল পড়া রোধে কারি পাতা ও জবা ফুল
- চুলের যত্নে কারি পাতার কয়েকটি গুনাগুন বলা হলো
- কারি পাতা মাথার ত্বক মেরামত করতে সহায়তা করে
- চুলের স্বাস্থ্যের জন্য কারি পাতার উপকারিতা
- শেষ কথাঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
প্রতিটি মানুষ স্বাস্থ্যকর এবং ড্যামেজ মুক্ত চুলের স্বপ্ন দেখে। সুন্দর চুল
যে কোন মানুষের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। কিন্তু বর্তমান জীবনযাত্রার কারণে অতিরিক্ত
চুল পড়া খুশকি, তাড়াতাড়ি চুল উঠে যাওয়া এবং মাথায় টাক দেখা দিয়েছে এরকম
চুলের সমস্যায় অনেকে ভুগছেন। এজন্য অবশ্যই আপনাকে বাজারের কেমিক্যাল জাতীয় পণ্য
ব্যবহার না করে প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
এজন্য আপনাকে আমরা চুলের যত্নের জন্য প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের পরামর্শ
দিব। আর চুলের যে কোন সমস্যার ক্ষেত্রে একটি প্রাকৃতিক উপাদান হল কারি পাতা।
কারি পাতা ব্যবহারের ফলে অনেকের মাথার ত্বকের সমস্যা, খুশকি, চুল পড়া এ জাতীয়
সমস্যাগুলো দূর করে থাকে। চুলের যত্নে কারি পাতার সাথে আর কি কি মিশিয়ে
ব্যবহার করলে চুলের গ্রোথ এবং ঘনত্ব বাড়বে।
অল্প বয়সে চুল পেকে যাওয়া, সঠিক খাবার গ্রহণের অভাব, অতিরিক্ত মানসিক চাপ মূলত
এগুলোর কারণেই চুলের সমস্যা হয়ে থাকে। কারি পাতায় রয়েছে এন্ড অক্সিডেন্টস,
বিটা ক্যারোটিন, এমিনো এসিড ইত্যাদি সমৃদ্ধ। কারি পাতার সাথে মেথি পাতা, নারিকেল
তেল, পিয়াজ, টক দই, জবা ফুল ইত্যাদি মিশিয়ে কিভাবে চুলে ব্যবহার করবেন সে
বিষয়ে নিচে বলা হলো।
কারি পাতার সাথে, মেথি পাতা মিশিয়ে ব্যবহারের নিয়ম
ভিটামিন বি এর অভাবে অকালে চুল পেকে যায়, কারি পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণ
ভিটামিন বি। কারি পাতায় ভিটামিন বি থাকার কারণে অকালে চুলপাকা প্রতিরোধ করে।
কারি পাতা ও মেথি পাতা মিশিয়ে চুলে ব্যবহার করলে চুলের গোড়া শক্তিশালী ও চুল
উজ্জ্বল রাখতে সহায়তা করে। কারি পাতায় প্রোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার
কারণে চুল পড়া কমায় এবং চুলের খুশকি দূর করে। আসুন এবার কারি পাতা ও মেথি
মিশিয়ে কিভাবে ব্যবহার করা যায় সেটি আলোচনা করা যাক।
প্রথমে আধা কাপ মেথি পাতা ও আধা কাপ কারি পাতায এক সঙ্গে বিলিন্ডার করে মিশিয়ে
নিন। এটা সুন্দরভাবে মিশিয়ে নিন যাতে দুই উপাদানের পরিমাণ একই রকম থাকে এবং ৩০
মিনিট চুলে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট হয়ে গেলে শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে
ফেলুন। তারপর কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। তাহলে আপনি নিজেই অনুভব করতে পারবেন যে,
আমার চুলে তাৎক্ষণিক পরিবর্তন এসেছে।
চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার-টকদই ও কারি পাতা
চুলের যত্নে কারি পাতা ও টক দই এর ভূমিকা অপরিসীম। আপনি যদি চুলে টাক হয়ে যাওয়া
এবং চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার দুশ্চিন্তায় ভুগেন তাহলে এই টপিকটি আপনার জন্য। আপনি
যদি টক দই ও কারি পাতা মিশিয়ে ভালোভাবে ব্যবহার করেন। সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার
পুরাতন চুলের গঠন এবং সিল্ক খুঁজে পাবেন আপনার চলে। টক দই ও কারি পাতার
ব্যবহার বিধি নিচে দেওয়া হল।
চুলের যত্নে কারি পাতা ও টক দই যেসব ভূমিকা রাখে। আধা কাপ কারি পাতা সূর্যের
আলোতে শুকিয়ে গুড়ো করুন এবং এক টেবিল চামচ টকদই এর সঙ্গে এটি মিশিয়ে নিন।
চুলের গোড়ায় এবং মিশ্রিত কারি পাতাটি লাগিয়ে নিন। দেখে নিন এর কারণে চুল পড়া
কমতে শুরু করেছে এবং চুলে গ্রোথ এসেছে।
কারি পাতা ও টক দই একসাথে মিশে ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ করে এবং চুল পাতলা
হওয়ার রোধ করে। আশা করি কিভাবে ব্যবহার করবেন বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
কারি পাতা ও নারিকেল তেল ব্যবহারের নিয়ম
এখন আপনাদেরকে জানাতে চলেছি কারি পাতা ও নারিকেল তেলের ব্যবহার বিধি নিষেধ। কারি
পাতায় রয়েছে অধিক হারে ভিটামিন ৬। এজন্য চুলের শিকড় কে শক্তিশালী ও
মজবুত করতে সহায়তা করে। এছাড়াও কারি পাতা হেয়ার টনিক হিসেবে সেরা কাজ করে। এটি
মাথার ত্বককে মহিষচারাইজ এবং পুষ্ট রাখতে সহায়তা করে। এটি কিভাবে প্রস্তুত করবেন
নিচে দেওয়া হল।
প্রথমে একমুঠো সতেজ গাড়ো পাতা নিন এবং এতে দুই থেকে তিন টেবিল চামচ নারিকেল তেল
দিয়ে এটি প্যানে ফোটান কিছুক্ষণের জন্য ফুটতে দিন এবং পরে মিশ্রণটি শীতল হয়ে
গেলে এটি মাথায় ব্যবহার করুন। প্রতিটি চুলের ভিতরে হাতের আঙ্গুল দিয়ে খিলল করুন
তাহলে প্রত্যেক কানায় কানায় মিশ্রণটি পৌঁছে যাবে। এই বিষয়টি ফলো করুন এবং
ব্যবহার করুন।
কারি পাতা বিভিন্ন রকমের ভিটামিন থাকায় এর সাথে নারিকেল তেল মিশিয়ে আপনি যদি
সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন। তাহলে আপনার চুলের গোড়া শক্ত এবং মজবুত আর সিল্ক
হবে। কারি পাতার সাথে নারিকেল তেল ব্যবহারের বিষয়টি আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
পেঁয়াজ ও কারি পাতায়, চুলের যত্নে কারিপাতার ব্যবহার
চুলের যত্নে কারি পাতা ও পেঁয়াজ এর ব্যবহার। প্রাচীনকাল থেকে চুলের
যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে কারি পাতা এ পাতা একটি ভিটামিনের উৎস। এখানে প্রচুর
পরিমাণ ভিটামিন রয়েছে যা চুলের জন্য উপকারী। শতাব্দীর পর শতাব্দীর পুষ্টি জোগাতে
এই কারি পাতা ব্যবহার করে আসছে। পেয়াজ ও কারি পাতা একসাথে মিশিয়ে ব্লেন্ড করার
পর আপনি এটি ভালোভাবে ব্যবহার করলে চুল গ্রোথ এবং স্ট্রং হয়।
চুল পড়া বন্ধ করার জন্য কার্যকরী প্যাক পেঁয়াজ ও কারি পাতা। প্রথমে দুইটি
একসঙ্গে ব্লেন্ড করুন। ব্লেন্ড ভালোভাবে করা হয়ে গেলে এই রসগুলো ছেকে নিন এবং
আলতো করে গোড়া থেকে চুলের আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগিয়ে দিন। এরপর ৩০ মিনিট পর
শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
অকালে টাক হওয়া এবং চুল পেকে যাওয়া বিষয়টি রোধ করতে গেলে আপনাকে কেমিক্যাল
যুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করা বাদ দিতে হবে। এবং প্রাকৃতিকভাবে পেঁয়াজ ও কারি পাতা
নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার চুলের ভিটামিন এবং শক্তি যোগাবে তাহলে আপনার টাক
হওয়া এবং চুল পড়া রোধ হবে। আশা করি পেঁয়াজ ও কারি পাতা কিভাবে ব্যবহার
করবেন বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
চুল পড়া রোধে কারি পাতা ও জবা ফুল
মাথায় খুশকি তৈরি হয় মূলত ছত্রাকের সংক্রমনের কারণে। আর কারি পাতায় রয়েছে
অ্যান্টি ভাঙ্গাস বৈশিষ্ট্য যা মাথার ছত্রাক এর সাথে লড়াই করে খুশকি প্রতিরোধ
করতে সহায়তা করে। কারি পাতা ও জবা ফুলের ব্যবহার অপরিসীম তিন দিনের ব্যবহার
বেড়ে চলেছে। কারণ ছেলে ও মেয়ে উভয় এটি ব্যবহার করার কারণ এর উপকার অনেক বেশি।
কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন নিচে দেওয়া হল।
আরো পড়ুনঃ
প্রথমে আধা কাপ কারি পাতা ও জবা ফুল পরিমাণ মতো নিবেন এবং এটি বেটে একসাথে মিশ্রণ
করবেন। ভালোভাবে মিশ্রিত হয়ে গেলে চুলে আলতোভাবে লাগিয়ে নিন ৩০ মিনিট পর ভেষজ
শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। তাহলে আপনি অনুভব করতে পারবেন যে আপনার
চুলের গুরুত্ব এবং শক্তি দুটোই বৃদ্ধি পেয়েছে।
কারি পাতা জবা ফুল কিভাবে ব্যবহার করবেন আশা করি বুঝতে পেরেছেন এবং এটি আপনি
ব্যবহার করুন তাহলে আপনি বুঝতে পারবেন অনেক রয়েছে। এই প্রক্রিয়াটি ছেলে এবং
মেয়ে উভয় ব্যবহার করতে পারবেন। এতে কোন পার্থক্য প্রতিক্রিয়া নেই। আমি প্রথমে
ব্যবহার করে দেখেছি যে এর গুনাগুন অনেক রয়েছে।
চুলের যত্নে কারি পাতার কয়েকটি গুনাগুন বলা হলো
- চুলের যত্নে কারিপাতার ব্যবহার অতুলনীয়
অকালে চুল পেকে যাওয়া একটি বিরক্তির ব্যাপার। কারি পাতা ব্যবহারে অকালে ধূসর
হওয়া থেকে চুল রোধ পাই। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষের এখন অকালে চুল পেকে যাচ্ছে এবং
মাথার টাক হয়ে যাচ্ছে। এ বিষয়গুলো রোধ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে কারি পাতা
ব্যবহার করতে হবে।
- কারি পাতায় চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
হ্যাঁ আপনি ঠিকই পড়েছেন কারি পাতা চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায় কারণ কারি পাতায়
ভিটামিন ৬ রয়েছে এজন্য চুল পড়া মাথা টাক হওয়া এবং চুল পেকে যাওয়া ইত্যাদি
বিষয়গুলো কারি পাতা নিয়মিত ব্যবহার করলে এগুলো রোধ হয়।
- চুল ভেঙে যাওয়া বা ফেটে যাওয়া রোধ করে
চুলের যত্নে কারিপাতার ব্যবহার অতুলনীয়। কারি পাতাই রয়েছে প্রোটিন যার ফলে চুল
ভেঙ্গে যাওয়া রোধ করে। কারি পাতার একটি পুষ্টি চমৎকার উৎস যা চুলের গোড়া থেকে
ডগা পর্যন্ত মজবুত রাখে।
কারি পাতা মাথার ত্বক মেরামত করতে সহায়তা করে
চুলের ক্ষতিগ্রস্ত গোড়া মেরামত করতে কারি পাতা অতুলনীয় সহায়তা করে থাকে। দূষণ
এবং চুলে বিভিন্ন রাসায়নিক চিকিৎসার কারণে চুলের গোড়া ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং অনেক
ভোগান্তির শিকার হয়ে থাকেন আপনারা। কিন্তু যদি আপনি কারি পাতা নিয়মিত ব্যবহার
করেন এর ফলে আপনি আপনার পুরনো চুলের শক্তি ফিরে পাবেন এবং আপনার মাথার
ত্বক সুন্দর থাকবে।
চলুন এবার কিভাবে এটি ব্যবহার করবেন সেটি বলা যাক। প্রথমে কিছু কারি পাতা
নিবেন এর সাথে আপনি যে তেল মাথায় ব্যবহার করতে পছন্দ করেন সে তেলের সাথে
ভালোভাবে মিস করিয়ে নিবেন। এরপর ভালোভাবে মাথায় মাখিয়ে নিবেন। খেয়াল রাখবেন
চুলের গোড়া থেকে ডগা অব্দি যেন মিশ্রণটি যায় তাহলে আপনার ত্বক এবং চুল উভয়
মসৃণ থাকবে।
আপনারা হয়তো অনেকে জানেন আবার অনেকে জানেন না যে, আপনার হাতের নাগালেই এত সুন্দর
ওষুধে গাছ রয়েছে। আপনি কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ গাছগুলির পাতা ব্যবহার করে
করতে পারেন।
আপনার চুল এবং ত্বক উভয়ই মসৃণ থাকবে। আশা করি কারে পাতা কিভাবে ব্যবহার করতে হয়
সেটা বুঝতে পেরেছেন।
চুলের স্বাস্থ্যের জন্য কারি পাতার উপকারিতা
কারে পাতায় থাকা ভিটামিন বি এর কারণে এটি অকালে চুল পেকে যাওয়া থেকে প্রতিরোধ
করে এবং চুলের পুষ্টি পুনরুদ্ধারের সহায়তা করে। চুলে নিয়মিত কারি পাতা
ব্যবহারের ফলে চুলের গোড়া শক্তিশালী ও মজবুত হয় এবং চুলকে সৌন্দর্য ও উজ্জ্বল
রাখতে সহায়তা করে। নিয়মিত কারি পাতা ব্যবহারের ফলে চুলের সমস্যা হবে এমন ঘাটতি
পূরণ করে থাকে।
স্বাস্থ্যকর চুলের জন্য PH ভারসাম্য বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
নিয়মিত কারি পাতা ব্যবহারের ফলে ত্বকের পি এইচ ভারসাম্য রক্ষা করতে সহায়তা করে।
খুশকি ও চুলকানি এমন ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া থেকে কারি পাতা ব্যবহার ফলে আপনাকে
সুরক্ষা দিবে। মাথার ত্বক সুষম রাখতে অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত কারি পাতা ব্যবহার
করতে হবে কারে।
চুলকে নরম ও জট মুক্ত করতে কারি পাতার ব্যবহারের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। কারি পাতার
ময়েশচারাইজিং বৈশিষ্ট্য গুলি চুলকে হাইড্রেট রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও চুলের
ঝাপসা জট মুক্ত রাখতে সহায়তা করে। আশা করি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য কারি
পাতার ভূমিকা গুলো অবশ্য বুঝতে পেরেছেন। এক কথায় চুলকে সুষম রাখতে কারি পাতার
ব্যবহার অতুলনীয়।
শেষ কথাঃ চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার
চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার। কারি পাতা কিভাবে চুলে ব্যবহার করতে হয় এ
বিষয়গুলি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কারি পাতার সাথে মেথি পাতা,
পেঁয়াজ, টকদই, নারিকেল তেল একসাথে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করুন। উপরোক্ত
আর্টিকেলটি পড়ে আপনি অবশ্যই ধারণা পেয়েছেন যে এর গুনোগান কি এবং কিভাবে এটি
ব্যবহার করতে হয়।
কারি পাতা হল পুষ্টি এবং জৈব সক্রিয় যজ্ঞের ভান্ডার যা চুলের স্বাস্থ্যকে
উল্লেখযোগ্য ভাবে উন্নত করতে সাহায্য করে। চুলের বৃদ্ধি এবং চুল পড়ার রোধে
গুণমান উন্নত করা এবং খুশকি চিকিৎসা করা কারি ব্যাপক হারে উপকার করে থাকে। চুলের
যত্নে কারি পাতার ব্যবহার বিষয়টি নিয়ে আপনাদের সামনে অনেক কিছু তুলে ধরার
চেষ্টা করেছি এর মাঝে কোন ভুল হয়ে থাকলে ক্ষমার সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। ধন্যবাদ
!
টিপসলার্ন বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url